CIVIL SOLUTION
Friday, January 26, 2018
Wednesday, December 20, 2017
পদ্মা সেতু নিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের উত্তর নিচে দেয়া হল ।
পদ্মা সেতু নিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের উত্তর নিচে দেয়া হল
১. প্রশ্ন :
পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম কী?
উত্তর : পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।
.
২. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত?
উত্তর : ৬.১৫ কিলোমিটার।
.
৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রস্থ কত?
উত্তর : ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক।
.
৪. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপন হবে কোথায়?
উত্তর : নিচ তলায়।
.
৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার?
উত্তর : ৩.১৮ কিলোমিটর।
.
৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক কত কিলোমিটার?
উত্তর : দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার।
.
৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন হয়েছে কত কিলোমিটার?
উত্তর : দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটর।
.
৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় কত?
উত্তর : মূল সেতুতে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
.
৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন ব্যয় কত?
উত্তর : ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
.
১০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে জনবল কতজন?
উত্তর : প্রায় ৪ হাজার।
.
১১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট পিলার কয়টি?
উত্তর : ৮১টি।
.
১২. প্রশ্ন : পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা কত?
উত্তর : ৬০ ফুট।
.
১৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা কত?
উত্তর : ৩৮৩ ফুট।
.
১৪. প্রশ্ন : প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং কয়টি?
উত্তর : ৬টি।
.
১৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর মোট পাইলিং সংখ্যা কত?
উত্তর : ২৬৪টি।
.
১৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে কবে?
উত্তর : ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে।
.
১৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে কী কী থাকবে?
উত্তর : গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা।
.
১৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ধরন কেমন?
উত্তর : দ্বিতলবিশিষ্ট এই সেতু কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে নির্মিত হবে।
.
১৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা কত?
উত্তর : ৪২টি।
.
২০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম কী?
উত্তর : চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।
উত্তর : পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।
.
২. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত?
উত্তর : ৬.১৫ কিলোমিটার।
.
৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রস্থ কত?
উত্তর : ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক।
.
৪. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপন হবে কোথায়?
উত্তর : নিচ তলায়।
.
৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার?
উত্তর : ৩.১৮ কিলোমিটর।
.
৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক কত কিলোমিটার?
উত্তর : দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার।
.
৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন হয়েছে কত কিলোমিটার?
উত্তর : দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটর।
.
৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় কত?
উত্তর : মূল সেতুতে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
.
৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন ব্যয় কত?
উত্তর : ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
.
১০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে জনবল কতজন?
উত্তর : প্রায় ৪ হাজার।
.
১১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট পিলার কয়টি?
উত্তর : ৮১টি।
.
১২. প্রশ্ন : পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা কত?
উত্তর : ৬০ ফুট।
.
১৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা কত?
উত্তর : ৩৮৩ ফুট।
.
১৪. প্রশ্ন : প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং কয়টি?
উত্তর : ৬টি।
.
১৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর মোট পাইলিং সংখ্যা কত?
উত্তর : ২৬৪টি।
.
১৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে কবে?
উত্তর : ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে।
.
১৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে কী কী থাকবে?
উত্তর : গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা।
.
১৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ধরন কেমন?
উত্তর : দ্বিতলবিশিষ্ট এই সেতু কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে নির্মিত হবে।
.
১৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা কত?
উত্তর : ৪২টি।
.
২০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম কী?
উত্তর : চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।
গণিতে ভালো করার উপায়ের নোট লাগলে কল করুন ..........০১৯৩০৭০৬০২৩
Friday, February 3, 2017
একটি স্ল্যাব ঢালাই এর পূর্ব প্রস্তুতি বিষয়ে করণীয়
একটি স্ল্যাব ঢালাই এর পূর্ব প্রস্তুতি বিষয়ে করণীয়
1. ম্যানুয়েল পদ্ধতি হলে মিক্সার
মেশিন ও ভাইব্রেটর মেশিন প্রস্তুত
করে রাখতে হবে।ডাবল সেট রাখায়
ভালো কোন সমস্যা হলে ঢালাই বন্ধ
থাকবে না।প্রয়োজনীয় তেল, মোবিল
স্টক রাখতে হবে।
2.ঢালাই এর পরিমাণ অনুসারে পাথর,
বালি, সিমেন্ট, পানি সবই স্টক সম্পূর্ণ
করতে হবে।প্রয়োজনের কিছু বেশি
রাখা ভালো।
3.ছাদের ওটার জন্য সিঁড়ি তৈরি
করে রাখতে হবে।
4.রড়, ইলেকট্রিক পাইপ , সেনেটারি
লাইনের পয়েন্ট এ ছাড়া অন্য সার্ভিস
থেকে থাকলে চেক করে নিতে হবে
ডিজাইন অনুযায়ী আছে কিনা। ত্রুটি
থাকলে সারিয়ে নিতে হবে। কাজ
চলাকালীন সময়ে তদারকি করতে হবে
যাতে বড় কোন ভূল না হয়।
5.সাটারিং প্রপ্স খুবই গুরুত্ব পূর্ণ
প্রতিটি প্রপ্স ভালো করে চেক করে
নিতে হবে কোন দূর্বলতা আছে
কিনা।যদি মাঝে কোন প্রপ্স দূর্বল
থাকে ঢালাই সময় ঝাকুনিতে ফেল
করতে পারে।প্রপ্সসের নিচে কাটের
টুকরো ব্যবহার করতে হবে সঠিক
জায়গায়।কোন অবস্থায় সাটারিং এ
কোন লিক্ যাতে না থাকে। বীম ও
ছাদ ফোম দিয়ে লিক্ প্রুফ করে নিতে
হবে পানি বের না হওয়া মতো।
6.লেভেলিং খুব গুরুত্ব পূর্ণ একটি বিষয়
ডিজাইন অনুসারে লেভেল ঠিক করে
নিতে হবে।
7. প্রতিকূল আবহাওয়া মোকাবেলা
করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা যেমন
পলেথিন, তেরফল ইত্যাদি মজুত
রাখতে হবে।
8.প্রয়োজনীয় লোকবল আগে থেকে
ঠিক করে রাখতে হবে।
9. যদি ঢালাই করতে রাত হয় সেজন্য
প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক লাইনের
ব্যবস্থা করে নিতে হবে।
10.ঢালাই এর দুই দিন আগে চেক করে
সমস্তু ত্রুটি সারিয়ে পরের দিন
কর্তৃপক্ষের চেকিং রাখতে হবে।
11. ঢালাই ভোরে শুরু করা সবচেয়ে
ভালো।
12.ঢালাই চলাকালীন সময়ে লেভেল
অনুসারে পায়া করে নিতে হবে।
13. ঢালাই চালাকালীন সময়ে
ইলেকট্রনিক পাইপ ও অন্যান্য সার্ভিস
স্হানে যাতে থাকে সেই বিষয়ে
সতর্ক থাকতে হবে।
14.ঢালাই চালাকালিন সময়ে
ভাইব্রেশন খুব গুরুত্ব পূর্ণ। সঠিক নিয়মে
নিয়মিত ভাইব্রেশন করতে হবে
বিশেষ করে বীমের ক্ষেত্রে সতর্ক
থাকতে হয়।
15. যে অংশে ঢালাই হবে বীম আগে
করে ছাদের পায়া করতে হয়।
16 .যে অংশে পূবে ঢালাই হয়ে যায়
সে অংশ অধিক তাপমাত্রা জনিত
কারনে হেয়ার ক্র্যাক দেখা দিতে
পারে। তাই প্রাথমিক সিটিং এরপর
কভার করে রাখা ভালো।
17.ঢালাই চলাকালীন প্রপ্স চেক করার
লোক থাকতে হবে।
18.কংক্রিটের গুনাগত মান ও রেশিও
সঠিক নিয়মে হচ্ছে কিনা নিয়মিত
চেক করতে হবে।
19.স্লাম্প টেস্ট ও সিলিন্ডারের
নিয়ে রাখতে হয় প্রয়োজনীয়
অনুযায়ী।
20.পাথর পানি দিয়ে ভিজিয়ে
পরিষ্কার করে নিতে হবে।
21. কংক্রিট তিন হতে চার ফুট বেশি
উচু হতে ফেলা উচিত না। ধীরে
ধীরে ঢালতে হবে। অন্যথায়
সেগ্রিগেশন হয়ে কংক্রিট দূর্বল হয়ে
যাবে। এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
আরো জানার জন্য
1. ম্যানুয়েল পদ্ধতি হলে মিক্সার
মেশিন ও ভাইব্রেটর মেশিন প্রস্তুত
করে রাখতে হবে।ডাবল সেট রাখায়
ভালো কোন সমস্যা হলে ঢালাই বন্ধ
থাকবে না।প্রয়োজনীয় তেল, মোবিল
স্টক রাখতে হবে।
2.ঢালাই এর পরিমাণ অনুসারে পাথর,
বালি, সিমেন্ট, পানি সবই স্টক সম্পূর্ণ
করতে হবে।প্রয়োজনের কিছু বেশি
রাখা ভালো।
3.ছাদের ওটার জন্য সিঁড়ি তৈরি
করে রাখতে হবে।
4.রড়, ইলেকট্রিক পাইপ , সেনেটারি
লাইনের পয়েন্ট এ ছাড়া অন্য সার্ভিস
থেকে থাকলে চেক করে নিতে হবে
ডিজাইন অনুযায়ী আছে কিনা। ত্রুটি
থাকলে সারিয়ে নিতে হবে। কাজ
চলাকালীন সময়ে তদারকি করতে হবে
যাতে বড় কোন ভূল না হয়।
5.সাটারিং প্রপ্স খুবই গুরুত্ব পূর্ণ
প্রতিটি প্রপ্স ভালো করে চেক করে
নিতে হবে কোন দূর্বলতা আছে
কিনা।যদি মাঝে কোন প্রপ্স দূর্বল
থাকে ঢালাই সময় ঝাকুনিতে ফেল
করতে পারে।প্রপ্সসের নিচে কাটের
টুকরো ব্যবহার করতে হবে সঠিক
জায়গায়।কোন অবস্থায় সাটারিং এ
কোন লিক্ যাতে না থাকে। বীম ও
ছাদ ফোম দিয়ে লিক্ প্রুফ করে নিতে
হবে পানি বের না হওয়া মতো।
6.লেভেলিং খুব গুরুত্ব পূর্ণ একটি বিষয়
ডিজাইন অনুসারে লেভেল ঠিক করে
নিতে হবে।
7. প্রতিকূল আবহাওয়া মোকাবেলা
করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা যেমন
পলেথিন, তেরফল ইত্যাদি মজুত
রাখতে হবে।
8.প্রয়োজনীয় লোকবল আগে থেকে
ঠিক করে রাখতে হবে।
9. যদি ঢালাই করতে রাত হয় সেজন্য
প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক লাইনের
ব্যবস্থা করে নিতে হবে।
10.ঢালাই এর দুই দিন আগে চেক করে
সমস্তু ত্রুটি সারিয়ে পরের দিন
কর্তৃপক্ষের চেকিং রাখতে হবে।
11. ঢালাই ভোরে শুরু করা সবচেয়ে
ভালো।
12.ঢালাই চলাকালীন সময়ে লেভেল
অনুসারে পায়া করে নিতে হবে।
13. ঢালাই চালাকালীন সময়ে
ইলেকট্রনিক পাইপ ও অন্যান্য সার্ভিস
স্হানে যাতে থাকে সেই বিষয়ে
সতর্ক থাকতে হবে।
14.ঢালাই চালাকালিন সময়ে
ভাইব্রেশন খুব গুরুত্ব পূর্ণ। সঠিক নিয়মে
নিয়মিত ভাইব্রেশন করতে হবে
বিশেষ করে বীমের ক্ষেত্রে সতর্ক
থাকতে হয়।
15. যে অংশে ঢালাই হবে বীম আগে
করে ছাদের পায়া করতে হয়।
16 .যে অংশে পূবে ঢালাই হয়ে যায়
সে অংশ অধিক তাপমাত্রা জনিত
কারনে হেয়ার ক্র্যাক দেখা দিতে
পারে। তাই প্রাথমিক সিটিং এরপর
কভার করে রাখা ভালো।
17.ঢালাই চলাকালীন প্রপ্স চেক করার
লোক থাকতে হবে।
18.কংক্রিটের গুনাগত মান ও রেশিও
সঠিক নিয়মে হচ্ছে কিনা নিয়মিত
চেক করতে হবে।
19.স্লাম্প টেস্ট ও সিলিন্ডারের
নিয়ে রাখতে হয় প্রয়োজনীয়
অনুযায়ী।
20.পাথর পানি দিয়ে ভিজিয়ে
পরিষ্কার করে নিতে হবে।
21. কংক্রিট তিন হতে চার ফুট বেশি
উচু হতে ফেলা উচিত না। ধীরে
ধীরে ঢালতে হবে। অন্যথায়
সেগ্রিগেশন হয়ে কংক্রিট দূর্বল হয়ে
যাবে। এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
আরো জানার জন্য
টাইলস করার পদ্ধতি
টাইলস করার পদ্ধতি
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে
১. প্রথমে ইলেকট্রিক্যাল এর কাজ
সম্পন্ন করতে হবে
২. ফ্লোরকে চিপিং করতে হবে ।
৩. পাইপ দিয়ে ওয়াটার লেভেল ঠিক
করতে হবে।
৪. সবগুলো টাইলস একই লেভেলে
থাকবে।
৫. ফ্লোর লেভেল কে এক করতে হবে
এবং প্রতি রুমে লেভেলিং পায়া
দিয়ে ইন্ডিকেট করতে হবে।
৬. টাইলস ফ্লোরে (১:৪) ও দেয়ালে
(১:৩) রেশিং তে করতে হবে।
৭. টালি/ টাইলস আগের দিন
ভিজাতে হবে।
৮. টাইলস বিছানোর পর রাবার
হাতুড়ি দিয়ে বসাতে হবে।
৯. গোলা আওয়াজ হলে বুঝতে হবে
ভয়েড আছে।
১০. টাইলস লাগানোর পর সেগুলো
পরিষ্কার করতে হবে।
১১.ফ্লোর টাইলস এর আগে ওয়াল টাইলস
লাগাতে হবে।
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে
১. প্রথমে ইলেকট্রিক্যাল এর কাজ
সম্পন্ন করতে হবে
২. ফ্লোরকে চিপিং করতে হবে ।
৩. পাইপ দিয়ে ওয়াটার লেভেল ঠিক
করতে হবে।
৪. সবগুলো টাইলস একই লেভেলে
থাকবে।
৫. ফ্লোর লেভেল কে এক করতে হবে
এবং প্রতি রুমে লেভেলিং পায়া
দিয়ে ইন্ডিকেট করতে হবে।
৬. টাইলস ফ্লোরে (১:৪) ও দেয়ালে
(১:৩) রেশিং তে করতে হবে।
৭. টালি/ টাইলস আগের দিন
ভিজাতে হবে।
৮. টাইলস বিছানোর পর রাবার
হাতুড়ি দিয়ে বসাতে হবে।
৯. গোলা আওয়াজ হলে বুঝতে হবে
ভয়েড আছে।
১০. টাইলস লাগানোর পর সেগুলো
পরিষ্কার করতে হবে।
১১.ফ্লোর টাইলস এর আগে ওয়াল টাইলস
লাগাতে হবে।
রডের কাজে জোন অনুসারে ল্যাপিং দেয়ার নিয়ম
রডের কাজে জোন অনুসারে ল্যাপিং দেয়ার নিয়ম
কম্পেশন জোন
কলাম : ৪০ ডি, ডি = রডের ডায়া
শেয়ার ওয়াল : ৪০ ডি
লিফ্ট ওয়াল : ৪০ ডি
টেনশন জোন
বীম : ৬০ ডি
স্ল্যাব : ৬০ ডি
কলামে সাধারন্ত ১৬, ২০, ২২, ২৫, ৩২
মিমি রড ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে কলামে ল্যাপিং
১৬ মিমি = ৪০x১৬ = ৬৪০ মিমি ২'-২"
২০ মিমি = ৪০x২০ = ৮০০ মিমি ২'-৮"
২২ মিমি = ৪০x২২ = ৮৮০ মিমি ৩'-০"
২৫ মিমি = ৪০x২৫ = ১০০০ মিমি ৩'-৪"
৩২ মিমি = ৪০x৩২ = ১২৮০ মিমি ৪'-৩"
বীমে সাধারন্ত ১৬, ২০, ২২, ২৫ মিমি
রড ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে বীমের ল্যাপিং
১৬ মিমি = ৬০x১৬ = ৯৬০ মিমি ৩'-২"
২০ মিমি = ৬০x২০ = ১২০০ মিমি ৪'-০"
২২ মিমি = ৬০x২২ = ১৩২০ মিমি ৪'-৫"
২৫ মিমি = ৬০x২৫ = ১৫০০ মিমি ৫'-০"
স্ল্যাবে সাধারন্ত ১০, ১২, মিমি রড
ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে স্ল্যাবের ল্যাপিং
১০ মিমি = ৬০x১০ = ৬০০ মিমি ২'-০"
১২ মিমি = ৬০x১২ = ৭২০ মিমি ২'-৫"
তবে বাস্তবে কাজ করার সময় কম
বেশী হতে পারে।
কম্পেশন জোন
কলাম : ৪০ ডি, ডি = রডের ডায়া
শেয়ার ওয়াল : ৪০ ডি
লিফ্ট ওয়াল : ৪০ ডি
টেনশন জোন
বীম : ৬০ ডি
স্ল্যাব : ৬০ ডি
কলামে সাধারন্ত ১৬, ২০, ২২, ২৫, ৩২
মিমি রড ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে কলামে ল্যাপিং
১৬ মিমি = ৪০x১৬ = ৬৪০ মিমি ২'-২"
২০ মিমি = ৪০x২০ = ৮০০ মিমি ২'-৮"
২২ মিমি = ৪০x২২ = ৮৮০ মিমি ৩'-০"
২৫ মিমি = ৪০x২৫ = ১০০০ মিমি ৩'-৪"
৩২ মিমি = ৪০x৩২ = ১২৮০ মিমি ৪'-৩"
বীমে সাধারন্ত ১৬, ২০, ২২, ২৫ মিমি
রড ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে বীমের ল্যাপিং
১৬ মিমি = ৬০x১৬ = ৯৬০ মিমি ৩'-২"
২০ মিমি = ৬০x২০ = ১২০০ মিমি ৪'-০"
২২ মিমি = ৬০x২২ = ১৩২০ মিমি ৪'-৫"
২৫ মিমি = ৬০x২৫ = ১৫০০ মিমি ৫'-০"
স্ল্যাবে সাধারন্ত ১০, ১২, মিমি রড
ব্যবহার হয়ে থাকে
তা হলে স্ল্যাবের ল্যাপিং
১০ মিমি = ৬০x১০ = ৬০০ মিমি ২'-০"
১২ মিমি = ৬০x১২ = ৭২০ মিমি ২'-৫"
তবে বাস্তবে কাজ করার সময় কম
বেশী হতে পারে।
Subscribe to:
Posts (Atom)